ঠাকুরগাঁও জেলার চিত্তবিনোদন ও দর্শন:
ঠাকুরগাঁও জেলায় চিত্তবিনোদন ও দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে রয়েছে:
▪️জামালপুর জমিদার বাড়ি: এটি একটি ঐতিহাসিক জমিদার বাড়ি যা ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলায় অবস্থিত। এর স্থাপত্য এবং প্রাচীন নিদর্শন পর্যটকদের আকর্ষণ করে।
▪️বালিয়াডাঙ্গী সূর্যপুরী আমগাছ: এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় আমগাছ হিসেবে পরিচিত। বিশাল আকৃতির এই গাছটি দেখতে অনেক পর্যটক ভিড় করেন।
▪️নেকমরদ মাজার: পীর শাহ সৈয়দ নেকমরদের মাজার শরীফ এটি। এটি একটি আধ্যাত্মিক স্থান এবং এখানে দূর-দূরান্ত থেকে ভক্তরা আসেন।
▪️বালিয়া মসজিদ: একটি প্রাচীন মসজিদ যা মুঘল আমলের স্থাপত্য শৈলীর উদাহরণ।
▪️শুক নদী: ঠাকুরগাঁও জেলার একটি প্রাকৃতিক নদী। এর শান্ত পরিবেশ এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য এটি একটি ভালো জায়গা।
▪️হরিপুর রাজবাড়ি: হরিপুর উপজেলায় অবস্থিত এটি আরেকটি ঐতিহাসিক রাজবাড়ি। এর ভগ্নপ্রায় দালানকোঠা প্রাচীন ইতিহাসের সাক্ষী।
▪️বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক (প্রস্তাবিত): যদিও এটি এখনও পুরোপুরি চালু হয়নি, তবে এটি ঠাকুরগাঁও জেলার একটি বড় প্রকল্প যা ভবিষ্যতে একটি জনপ্রিয় বিনোদন কেন্দ্রে পরিণত হবে। এই স্থানগুলো ছাড়াও ঠাকুরগাঁও জেলায় আরও কিছু ছোটখাটো প্রাকৃতিক এবং ঐতিহাসিক স্থান রয়েছে যা ঘুরে দেখা যেতে পারে।
উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থান:
- ঠাকুরগাঁও বিমানবন্দর (পরিত্যক্ত)।
- বালিয়া মসজিদ ।
- টাঙ্গন ব্যারেজ।
- বুড়ির বাধ ।
- বিশ্ব ইসলামি মিশন, সালন্দর।
- বাসিয়া দেবী স্লুইস গেট।
- কালিকাগাঁও স্লুইস গেট।
- কুমিল্লাহাড়ী (বলাকা উদ্যান) পিকনিক কর্ণার।
- খিলাফতী মসজিদ, খানকাহ শরীফ, ঠাকুরগাঁও রোড।
- রুহিয়া ক্যাথলিক চার্চ।
- বলাকা উদ্যান।
- সিংড়া ফরেস্ট।
- মুজাবর্ণী সরকারপাড়া, দেবীপুর ইউনিয়ন
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন